Jan 7, 2025

ই-কমার্সের উড়ানে সততার জয়: অনলাইনে দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের মূলমন্ত্র - বাবা হোম


এখন সব কিছুই ওপেন, তাই লিমিটলেস সম্ভাবনা, লিমিটলেস প্রতারণা।

সুনাম না দুর্নাম?  ফুল না সাপ- কোনটা নিবেন? 


ভাল মন্দ
অনলাইন থেকে নেয়া। 


সময় বদলেছে, কেনাকাটার ধরণও বদলেছে। আজকের ব্যস্ত জীবনে, মানুষ চায় সুবিধা, দ্রুততা এবং ঘরে বসেই সবকিছু পাওয়ার নিশ্চয়তা। এখানেই ই-কমার্সের আগমন। আপনি কি এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে নিজের অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে চান? তাহলে বাবা হোম (Baba Home) এবং বাবা বাজার (Baba Bazar) হতে পারে আপনার বিশ্বস্ত সহযোগী।

এটি শুধু একটি অনলাইন দোকান খোলা নয়। এটি বোঝার বিষয় যে কেন মানুষ অনলাইনে কিনতে চায়। আমরা একটি শক্তিশালী ব্র্যান্ড তৈরি করা, গ্রাহকদের সাথে সংযোগ স্থাপন এবং একটি সফল ব্যবসা গড়ে তোলার বিষয়ে কথা বলব।

অনলাইনে কেনাকাটার কারণ:

  • সুবিধা: সবাই যানজট, ভিড় এবং সময় নষ্ট করা এড়াতে চায়। অনলাইন শপিং মানে যেকোনো সময়, যেকোনো স্থান থেকে পছন্দের জিনিস কেনা। বাবা হোম এবং বাবা বাজার সহজ ওয়েবসাইট এবং দ্রুত ডেলিভারি দিয়ে আপনার গ্রাহকদের এই সুবিধা প্রদান করে।
  • মূল্য: মানুষ ভালো দামে ভালো পণ্য চায়। ডিসকাউন্ট, অফার এবং প্রতিযোগিতামূলক মূল্য দিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করুন। বাবা বাজার আপনার ব্যবসাকে আরও লাভজনক করতে বিভিন্ন ডিল এবং অফার প্রদান করে।
  • যোগাযোগ: অনলাইনেও গ্রাহকরা ব্যক্তিগত সংযোগ চায়। সোশ্যাল মিডিয়া, আকর্ষণীয় কনটেন্ট এবং ভালো গ্রাহক সেবার মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ডের একটি শক্তিশালী কমিউনিটি তৈরি করুন।
  • আবিষ্কার: অনলাইনে নতুন জিনিস খুঁজে পাওয়া মজার। বাবা হোম, তার ঘরের জিনিসপত্র এবং বাবা বাজার, তার বিভিন্ন ধরণের পণ্য দিয়ে আগামিতে আপনার গ্রাহকদের এই সুযোগ দিবে।
  • বিশ্বাস: অনলাইনে বিশ্বাস খুব গুরুত্বপূর্ণ। বাবা হোম এবং বাবা বাজার নিরাপদ পেমেন্ট সিস্টেম, স্পষ্ট নীতিমালা এবং গ্রাহক রিভিউ দিয়ে আপনাকে আপনার গ্রাহকদের সাথে বিশ্বাস তৈরি করতে সহায়তা করবে।

বাবা হোম ও বাবা বাজার কিভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারে:

যদি আপনি ঘরে বসে কাজ করতে এবং অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে চান, তাহলে বাবা হোম (ঘরের জিনিসপত্রের জন্য) এবং বাবা বাজার (একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস) একটি চমৎকার পছন্দ। এই ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলি আপনাকে অফার করে:

  • একটি প্রতিষ্ঠিত অনলাইন মার্কেটপ্লেস হওয়ার স্বপ্ন দেখছে
  • বিপণন এবং প্রচারের সুযোগ
  • সহজ এবং নিরাপদ বিক্রয় প্রক্রিয়া
  • আপনার ইতিহাস পন্য সম্পর্কে আমাদের জানান, আমরা প্রচার ও বিপণনে সহায়তা করব...

কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:

  • যদি আপনি একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে চান, তাহলে একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্র (নিশ) নির্বাচন করুন।
  • অনলাইনে পণ্য বিক্রি করার সময়, ভালো ছবি ব্যবহার করুন এবং বিস্তারিত বিবরণ লিখুন।
  • চমৎকার গ্রাহক সেবা প্রদানের উপর মনোযোগ দিন।
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার অনলাইন দোকানের প্রচার করুন।
  • বাবা হোমে বিক্রি করুন অথবা বাবা বাজারে বিক্রি করুন এবং ই-কমার্সের জোয়ারে ভেসে উঠুন।


অনলাইন ব্যবসার আকাশে উড়তে চান? (Want to fly in the online business sky?) সততাই এখানে প্রধান শক্তি, দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের চাবিকাঠি। (Honesty is the main strength here, the key to long-term success.) বিশ্বাস অর্জন করুন, গ্রাহকের মন জয় করুন। (Earn trust, win customers' hearts.) বাবা হোম ও বাবা বাজারের সাথে সৎ পথে ব্যবসা করুন, ই-কমার্সের জোয়ারে ভেসে উঠুন। (Do business honestly with Baba Home and Baba Bazar, ride the e-commerce wave.) সততাই ব্যবসার আসল সম্পদ। (Honesty is the real wealth of business.)

বাংলাদেশে সামাজিক মাধ্যম : অসীম সম্ভাবনা ও প্রতারণার এক জগত।


অনলাইনে বিশ্বাসের সংকট, বিশেষ করে বাংলাদেশে, একটি গুরুতর পর্যায়ে পৌঁছেছে। যা একসময় সংযোগ এবং সম্প্রীতির স্থান ছিল, তা এখন প্রতারণার আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা একটি বৃহত্তর সামাজিক প্রবণতাকে প্রতিফলিত করে। ফাঁকা রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি থেকে শুরু করে অলীক অনলাইন অফার, আবেগপূর্ণ ব্ল্যাকমেইল এবং ব্যাপক "ফেকবুক" বিপণন কৌশল পর্যন্ত, একটি অসততার সংস্কৃতি শিকড় গেড়েছে। এটি কেবল একটি রাজনৈতিক সমস্যা নয়; এটি একটি সামাজিক সমস্যা, যেখানে প্রকৃত মিথস্ক্রিয়া এবং পরিকল্পিত কারসাজির মধ্যেকার রেখা অস্পষ্ট হয়ে গেছে। সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতিধ্বনি প্রভাব এটিকে আরও বাড়িয়ে তোলে, এমন একটি পরিবেশ তৈরি করে যেখানে ফাঁকা পাত্রই বেশি আওয়াজ করে, খাঁটি কণ্ঠস্বর এবং প্রকৃত সম্পৃক্ততাকে ডুবিয়ে দেয়। এই "যেমন নেতা তেমন অনুসারী" ঘটনাটি গভীরভাবে প্রোথিত একটি সাংস্কৃতিক রীতি হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে, যেখানে সন্দেহ এবং অবিশ্বাস বিশ্বাস এবং প্রকৃত সংযোগের স্থান দখল করে, শেষ পর্যন্ত অগ্রগতিতে বাধা দেয় এবং অনলাইন এবং অফলাইন সম্প্রদায়ের মূল কাঠামোকে ক্ষয় করে।

অনলাইন অসততা মারাত্মকভাবে বিশ্বাসের ক্ষতি করে, সততা এবং অখণ্ডতাকে ক্ষুণ্ন করে এবং দীর্ঘমেয়াদী ব্র্যান্ডিং এবং সদিচ্ছাকে বিপন্ন করে—যা খাঁটি সম্পর্কের উপর নির্মিত। প্রতারণা ক্ষণিকের লাভ দিলেও, সচেতন, সংযুক্ত ব্যবহারকারীরা দ্রুত রিভিউ এবং অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি এবং বিভ্রান্তিকর কনটেন্ট উন্মোচন করে। যদিও কেউ প্রাথমিকভাবে প্রতারিত হতে পারে, শেষ পর্যন্ত আবিষ্কার বিশ্বাসকে ধ্বংস করে দেয়, যার ফলে গ্রাহক হারানো এবং একটি কলঙ্কিত ব্র্যান্ড ইমেজ তৈরি হয়। অতএব, সমস্ত অনলাইন মিথস্ক্রিয়ায় সততা এবং শক্তিশালী কাজের নীতিকে অগ্রাধিকার দেওয়া কেবল নৈতিক কর্তব্য নয়; আজকের স্বচ্ছ ডিজিটাল বিশ্বে টেকসই সাফল্যের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক কৌশল।

কীওয়ার্ড: অনলাইন শপিং, ই-কমার্স, অনলাইন ব্যবসা, অনলাইনে বিক্রি, অনলাইন দোকান, বাবা হোম, বাবা বাজার, অনলাইন মার্কেটপ্লেস, ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম, ঘরের জিনিসপত্র, অনলাইন বাজার, অনলাইনে উপার্জন, ঘরে বসে কাজ, অনলাইন ব্যবসা শুরু, পণ্য বিক্রি, কিভাবে ঘরে বসে অনলাইন ব্যবসা শুরু করবেন, অনলাইনে পণ্য বিক্রির সেরা প্ল্যাটফর্ম, কিভাবে অনলাইনে বিক্রি করে উপার্জন করবেন, বাংলাদেশে ঘরের জিনিসপত্র কিনুন, বাংলাদেশে অনলাইন শপিং ডিল, বাবা হোমে বিক্রি করুন, বাবা বাজারে বিক্রি করুন, বাংলাদেশের সেরা অনলাইন মার্কেটপ্লেস

এই সুযোগটি মিস করবেন না। আজই বাবা হোম এবং বাবা বাজারের সাথে যোগ দিন এবং আপনার অনলাইন ব্যবসার যাত্রা শুরু করুন।

আরও জানুন/পড়ুনঃ 

https://www.prothomalo.com/technology/cyberworld/yp59t81ygr 

https://www.teachers.gov.bd/blog/details/769317

https://www.kalerkantho.com/online/science/2024/11/06/1443510

https://www.teachers.gov.bd/blog/details/814866

Jan 1, 2025

শুভ ইংরেজি নববর্ষ ২০২৫! এক নতুন সূর্যোদয়, এক নতুন বাংলাদেশ! বাবা হোম, বাবা বাজার, আর অনলাইন হোম ডেলিভারি সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা!

🎉 কুয়াশা ভেজা সকালে, নতুন সূর্যের আলোয়, স্বাগত জানাই ২০২৫ ইং সালকে! বাবা হোম, বাবা বাজার, আর অনলাইন হোম ডেলিভারি সার্ভিসের পক্ষ থেকে অফুরান ভালোবাসা! 🎉 


Baba bazar


২০২৫ সাল মানেই আরও সহজে জীবনযাপন, আরও বেশি সুযোগ। জুলাইয়ের ঘোষণায় যে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হতে যাচ্ছে, তা আমাদের জন্য নতুন সম্ভাবনা নিয়ে আসছে। যানজটের কষ্ট, বাজারের ঝামেলা, সব এখন অতীত। শুধু একটা ক্লিকেই সবকিছু আপনার দোরগোড়ায়। এই নতুন বাংলাদেশে, আমরা সবাই একসাথে এগিয়ে যাবো।

২০২৫ সাল, আমাদের জন্য এক বিশেষ বছর। জুলাইয়ের ঘোষণায় যে নতুন স্বাধীনতার সূচনা হতে যাচ্ছে, তা আমাদের সবার জীবনে নতুন আশা, নতুন উদ্দীপনা নিয়ে আসবে। নতুন সরকার, নতুন স্বপ্নে, আমরা একসাথে পথ চলছি এক উন্নত ভবিষ্যতের দিকে। বাবা হোম, বাবা বাজার আর আমাদের অনলাইন হোম ডেলিভারি সার্ভিস এই অগ্রযাত্রার এক অংশ হতে পেরে গর্বিত। ঘরে বসেই সবকিছু হাতের মুঠোয়, এই আমাদের প্রচেষ্টা, যাতে আপনারা সবাই এই নতুন বাংলাদেশের উন্নয়নে আরও বেশি করে অবদান রাখতে পারেন।

নতুন বছর মানেই নতুন স্বপ্ন, নতুন আশা। আমরা চাই, আপনাদের জীবন হোক আরও সুন্দর, আরও সহজ। ঘরে বসেই যখন সবকিছু পাওয়া যায়, তখন আর কষ্ট করে বাইরে যেতে হয় না। এই আমাদের ছোট্ট প্রয়াস, আপনাদের মুখে হাসি ফোটানোর।

আপনাদের ভালোবাসাই আমাদের পাথেয়। নতুন বছরেও আপনাদের পাশে থাকব আমরা। শুভ নববর্ষ! 💖

#শুভনববর্ষ২০২৫ #বাবা_হোম #বাবা_বাজার #অনলাইন_হোম_ডেলিভারি #নতুন_সূর্য #স্বপ্ন #ভালোবাসা

 #সহজ_জীবন #সুবিধা

Dec 30, 2024

হৃদয়ের ছোঁয়ায় তৈরি: বাংলাদেশের সৎ উদ্যোক্তাদের গল্প ও পণ্য - অনলাইনে বিক্রি প্রচার প্রসারের উদ্যোগ

বাংলাদেশের উজ্জ্বল তারকারা: অনন্য পণ্যের অনলাইন ঠিকানা - সৎ উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়ন



উদ্যোক্তা এমন একজন মানুষ, যিনি যেকোনো উদ্দেশ্য সফল করার জন্য যথেষ্ট ঝুঁকি নিতে জানেন। একজন উদ্যোক্তার মূল বৈশিষ্ট্য হলো নতুনত্ব নিয়ে কাজ করেন। ইংরেজি শব্দ Entrepreneur–এর বাংলা অর্থ উদ্যোক্তা।

বর্তমান বাংলাদেশের মূল সমস্যা হলো বেকারত্ব। সম্প্রতি প্রকাশিত শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী ২০১৬-১৭ অর্থবছর শেষে সারা দেশে ২৬ লাখ ৭৭ হাজার বেকার লোক আছেন। তাঁরা সপ্তাহে এক ঘণ্টাও কাজের সুযোগ পান না। এ বেকারদের মধ্যে ১০ লাখ ৪৩ হাজার তরুণ-তরুণী উচ্চমাধ্যমিক কিংবা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেও চাকরি পাচ্ছেন না। বেকারদের মধ্যে ৩৯ শতাংশই এমন শিক্ষিত বেকার।

গুণমান এবং বিশেষত্ব: বাংলাদেশের সিগনেচার উদ্যোক্তাদের গল্প - আবিষ্কার, তাঁদের পন্যের প্রচার প্রসার ও অনলাইন রি-সেল করতে আমাদের এই প্রয়াশ...

বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে লুকিয়ে থাকা উজ্জ্বল তারকারা, অর্থাৎ সৎ ও পরিশ্রমী উদ্যোক্তারা, তাদের হাতে গড়া অনন্য সব পণ্য নিয়ে অপেক্ষা করছেন বিশ্ব মঞ্চে নিজেদের পরিচিতি তৈরি করার জন্য। তাদের তৈরি প্রতিটি পণ্যের মধ্যে মিশে আছে তাদের মেধা, শ্রম, আর ভালোবাসার ছোঁয়া। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তারা তাদের পণ্যের প্রচার, প্রসার, এবং বিশেষ করে অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিক্রির কৌশল সম্পর্কে যথেষ্ট অবগত নন। তারা জানেন না কিভাবে তাদের পণ্যের ছবি তুলতে হয়, কিভাবে আকর্ষণীয় বর্ণনা লিখতে হয়, অথবা কিভাবে বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিজেদের পণ্য তালিকাভুক্ত করতে হয়। এই পরিস্থিতিতে, আমরা তাদের পাশে এসে দাঁড়াতে চাই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে। আমরা তাদের পণ্যগুলোর প্রচার ও প্রসারের জন্য অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার চালাতে, এবং বিক্রির কৌশল সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দিতে প্রস্তুত। আমাদের লক্ষ্য হল এই উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়ন, যাতে তারা তাদের পণ্যের সঠিক মূল্য পান এবং দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারেন। আমরা বিশ্বাস করি, সঠিক দিকনির্দেশনা ও সহযোগিতা পেলে এই উদ্যোক্তারাই হয়ে উঠবেন আগামীর সফল ব্যবসায়ী এবং উজ্জ্বল নক্ষত্র।

"অনন্য সৃষ্টি, অনন্য উদ্যোক্তা: বাংলাদেশের স্বতন্ত্র কালেকশন" শুধু গ্রাম নয়, বরং শহর, বন্দর, প্রত্যন্ত অঞ্চল—দেশের সকল প্রান্তের প্রতিভাবান উদ্যোক্তাদের সৃষ্টিকে তুলে ধরে। এই সংগ্রহে স্থান পাবে বৈচিত্র্যময় পণ্য, যা বাংলাদেশের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং আধুনিক চিন্তাভাবনার এক অপূর্ব মিশ্রণ। এখানে যেমন গ্রামের কুটির শিল্পের নিদর্শন খুঁজে পাওয়া যায়, তেমনই শহরের আধুনিক নকশার উদ্ভাবনী পণ্যও বিদ্যমান। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা দেশের প্রতিটি অঞ্চলের উদ্যোক্তাদের তাদের স্বতন্ত্র সৃষ্টিশীলতাকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরার সুযোগ করে দিচ্ছি, যা একই সাথে স্থানীয় অর্থনীতির বিকাশ এবং জাতীয় পরিচিতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

"স্বতন্ত্র পণ্য: বাংলাদেশের সেরা উদ্যোক্তাদের সম্ভার", 
"গুণমান এবং বিশেষত্ব: বাংলাদেশের বিশেষ উদ্যোক্তাদের গল্প", এবং "অনন্য সৃষ্টি, অনন্য উদ্যোক্তা: বাংলাদেশের বিশেষ সংগ্রহ"—


এই তিনটি শিরোনামেই বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের প্রতিভা এবং তাদের তৈরি অসাধারণ পণ্যগুলোর প্রতি আলোকপাত করে। এই সম্ভারে শুধুমাত্র পণ্যই বিদ্যমান নয়, বরং এর সাথে জড়িয়ে আছে প্রতিটি উদ্যোক্তার কঠোর পরিশ্রম, উদ্ভাবনী চিন্তা, এবং তাদের অঞ্চলের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতিচ্ছবি। 

ই বিশেষ সংগ্রহে আমরা খুঁজে পাই গুণমান এবং বিশেষত্বের এক অপূর্ব সমন্বয়। প্রতিটি পণ্যই যেন এক একটি গল্প বলে—কোথাও হয়তো কোনো দক্ষ কারিগরের হাতের নিপুণতা, কোথাও বা প্রকৃতির উপাদানকে শৈল্পিকভাবে ব্যবহারের অনন্য উদাহরণ। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের সেরা উদ্যোক্তাদের তাদের সৃষ্টিশীলতাকে বিশ্ব মঞ্চে তুলে ধরার সুযোগ করে দিতে চাই, যা একই সাথে স্থানীয় অর্থনীতির বিকাশ এবং জাতীয় পরিচিতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। 

আমি সরাসরি কিছু গ্রামগঞ্জের ক্ষুদ্র, সৃজনশীল এবং ব্যতিক্রমী পণ্যের উদ্যোক্তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করতে চাই, যারা সৎ ও আন্তরিক। আমি তাদের সাথে অনলাইনে ব্যবসা করে চট্টগ্রাম অনলাইন রিসেল ও ব্র্যান্ডিং করতে চাই। আমার ব্লগের প্রথম পোস্ট ও ব্র্যান্ডিং এর জন্য কিছু উদ্যোক্তা এবং তাদের পণ্য সম্পর্কে জানাতে অনুরোধ করছি।

 


আমার ব্লগের প্রথম পোস্টের জন্য কিছু আইডিয়া:

  • আমি একটি বিশেষ কয়েকজন উদ্যোক্তার গল্প তুলে ধরবো। তাদের জীবন, তাদের কাজ, তাদের পণ্যের বিশেষত্ব সম্পর্কে লিখবো।
  • আমি একটি নির্দিষ্ট পণ্যের (যেমন- নকশী পিঠা র ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং তৈরির পদ্ধতি নিয়ে লিখেছি।
  • আমি গ্রামীণ উদ্যোক্তাদের অনলাইন ব্যবসার সুযোগ এবং সুবিধা নিয়ে একটি পোস্ট লিখবো।

কিছু অতিরিক্ত টিপস যা আমি অনুসরণ করবো:

  • আমি উদ্যোক্তাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করবো এবং তাদের গল্প শুনবো।
  • আমি তাদের পণ্যের ভালো মানের ছবি তুলবো।
  • আমি সামাজিক মাধ্যমে তাদের পণ্যের প্রচার করবো।
  • আমি তাদের পণ্যের একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস তৈরি করার চেষ্টা করবো।

আমি সৎ এবং আন্তরিক উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

ইতিমধ্যে আমি একটি পোস্ট আমার ব্লগে এবং গুগল মাই বিজনেজ পেজে করেছি তার নমুনা মতে

নরসিংদীর মরিয়ম আক্তারের নারায়ণগঞ্জ থেকে নকশি পিঠার ব্যবসা, স্বামী-সংসার ও স্বপ্ন

আপনারা আমার মেসেঞ্জারে WhatsApp Email এসএমএস করে টেক্সট পন্যের ছবি ও সংকিপ্ত কাহিনী পাঠান। আমরা তা সুন্দর পোস্ট করে প্রচার করব এবং নিজেরা রি-সেল করব।

এফ বি মেসেঞ্জারে এসএমএস বা যুত্ত হতে আমার আইডিঃ

https://www.facebook.com/lekubd 

+WhatsApp: https://Wa.me/8801558571800

Email- lekubd@gmail.com 

নিবেদনঃ শধুমাত্র সৎ ও নিষ্টাবানরা মাত্র। অন্যরা দুঃখিত ... সময় নষ্ট না করার জন্য আগাম ধন্যবাদ! 

Dec 25, 2024

নরসিংদীর মরিয়ম আক্তারের নারায়ণগঞ্জ থেকে নকশি পিঠার ব্যবসা, স্বামী-সংসার ও স্বপ্ন

সোশ্যাল মিডিয়া এবং নরসিংদীর মরিয়ম আক্তারের কথা বলব যিনি নারায়ণগঞ্জ থেকে নকশি পিঠার ব্যবসা করছেন।  

সোশ্যাল মিডিয়া, বিশেষ করে ফেসবুকের কারণে অনেক ঘরোয়া এবং ছোট ব্যবসা সমৃদ্ধি পেয়েছে। সৎ ও আন্তরিক ব্যক্তিরা তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে। যদিও অনেক অসৎ স্ক্যামার ও ফ্রডও রয়েছে। যাদের প্রতারণার পর খোঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু ক্যাশ অন ডেলিভারি সিস্টেমের কারণে বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। অনেক নির্ভরযোগ্য ডেলিভারি পরিষেবা প্ল্যাটফর্মও বৃদ্ধি পেয়েছে। দীর্ঘমেয়াদী ব্র্যান্ডিং এবং সুনাম বজায় রাখতে সততা গুরুত্বপূর্ণ। 

আজ আমি এমন একজন মহিলার গল্প বলতে যাচ্ছি যার নিজ লেখায় গল্প পড়ুন। তিনি চাকরির খোঁজ করছেন না, বরং নিজ হাতে বানানো "নকশি পিঠা" ব্যবহার করে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। তিনি আমাকে এমন অনেক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের নমুনা পাঠিয়েছেন। আমরা আমাদের মতামত এবং যোগাযোগের তথ্য বিনিময় করেছি। মেসেঞ্জার এবং হোয়াটসঅ্যাপে কথা বলেছি। আমি আমার আসন্ন অনলাইন ব্যবসা "বাবা বাজার" সম্পর্কে আমার স্বপ্ন শেয়ার করেছি যা ২০২৫ সালের জানুয়ারী-ফেব্রুয়ারিতে চালু হতে চলেছে। পণ্য এবং সৎ সরবরাহকারীদের সন্ধান করা আমার লক্ষ্য ছিল।





গল্পের শুরু ( Facebook Messenger  হতে তার নীজের লেখা কপি-পেষ্ট) 

( আমার কাছে পাঠানো মোট ২৬ টি ছবি হতে নেয়া) 


নকশি পিঠা – নরসিংদীর ঐতিহ্যবাহী ইতিহাস (Naksi Pita – Norsingdi'r Oitijjho Bahibi Itihas)

নকশি পিঠা শুধু একটি খাবার নয়, এটি বাংলাদেশের লোকশিল্প ও সংস্কৃতির এক উজ্জ্বল নিদর্শন। বিশেষ করে নরসিংদীর ইতিহাসে এই পিঠার একটি বিশেষ স্থান আছে।

ঐতিহ্য ও উৎপত্তির কথা (Oitijjho o Utpotir Kotha):

ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী, নকশি পিঠার উৎপত্তিস্থল ঢাকা বিভাগের নরসিংদী জেলায়। ধারণা করা হয়, ব্রিটিশ শাসনামলে মেঘনা নদীর তীরবর্তী কোনো এক গ্রামের মহিলারা চালের গুঁড়ো দিয়ে বিভিন্ন আলপনা তৈরি করতেন। সেই আলপনা থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই তেরো বছর বয়সী এক কিশোরী চালের পিটকে খেজুর কাঁটা দিয়ে নকশা করে এক নতুন রূপ দেয়। সেই থেকেই নকশি পিঠার প্রচলন শুরু।

নরসিংদীর মহিলারা তাদের সুনিপুণ হাতের কাজ ও শিল্প মনের পরিচয় এই পিঠার মাধ্যমে তুলে ধরেন। শিক্ষা ও সুযোগের অভাবে তাদের প্রতিভা বিকাশের তেমন কোনো সুযোগ ছিল না। তাই নকশি পিঠা তাদের সৃজনশীলতা প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হয়ে ওঠে।

নকশার বৈচিত্র্য (Nakshar Boichitro):

নকশি পিঠায় বিভিন্ন ধরনের নকশা দেখা যায়, যেমন - শঙ্খলতা, কাজললতা, চিরল বা চিরনপাতা, হিজলপাতা, সাজনপাতা, উড়িয়া ফুল, পদ্মদিঘী, সর্পিল, চম্পাবরণ, কন্যামুখ, জম্মিমুখ, জামাইমুছড়া, সতীন্মুছড়া ইত্যাদি। এই নকশাগুলো পিঠার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এবং প্রতিটি নকশার নিজস্ব অর্থ ও তাৎপর্য রয়েছে।

উৎসব ও অনুষ্ঠানে (Utsob o Onusthane):

নকশি পিঠা সাধারণত বিভিন্ন উৎসবে, যেমন - পৌষ সংক্রান্তি, বিয়ে, বা অন্যান্য অনুষ্ঠানে পরিবেশন করা হয়। এটি উপহার হিসেবেও দেওয়া হয়।

নরসিংদীর নকশি পিঠা আজ শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বজুড়ে পরিচিতি লাভ করেছে। এটি নরসিংদীর ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির এক গর্বিত অংশ।



 

এই নকশি পিঠাকে "বাবা বাজার"পন্য হিসাবে আমাদের নামে ব্রান্ডিং করে চট্টগ্রাম সহ সারা দেশে মার্কেটিং করার কথা হয়েছে। তাঁর ঢাকা শিফট হয়ে উৎপাদন ও ডেলিভারীর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা আছে বলে আমাকে জানিয়েছেন।

শেষকথা  

নরসিংদীর মরিয়ম আক্তারের গল্প থেকে আমরা শিখতে পারি যে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে যেকোনো ব্যবসা শুরু করা সম্ভব। সৎ এবং আন্তরিক পরিশ্রম করলে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। তাই আপনার মধ্যেও যদি কোনো ব্যবসা শুরু করার ইচ্ছা থাকে তাহলে দেরি না করে শুরু করে দিন। সোশ্যাল মিডিয়া আপনাকে সাহায্য করবে।

উল্লেখ্য: এই ব্লগ পোস্টটি রিয়্যল জীবন কাহিনী...